Table of Contents
মুখের ব্রণ মানুষের সৌন্দর্য নষ্ট করে ফেলে। তাই আজকে হাজির হয়েছি ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার উপায় নিয়ে। মুখে ব্রণ হওয়া একটা জটিল সমস্যা। ছেলেদের মুখে ব্রণ হওয়ার কারণ কি ও মুখের ব্রণ দূর করার প্রাকৃতিক উপায় কি? ব্রণ দূর করার ডাক্তারি পরামর্শ জানতে এবং ঔষধের নাম জানতে পুরো পোস্ট টি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
একবার ব্রন হলে খুব সহজে সেটা ঠিক হতে চায় না। ছেলে বা মেয়েদের একটা নির্দিষ্ট বয়সের পরে মুখে ছোট ছোট গোটা দেখা দেয়। এগুলার ভিতর এক ধরনের দানা হয়। সেটাই মূলত ব্রণ। এটা হলে ক্ষত হয়ে যায় ও দাগ থেকে যায়। যারা এই পোস্টটি দেখতেছেন তারা অবশ্যই খুঁজতে এসেছে কিভাবে মুখের ব্রণ দূর করা যায়। তাই আর দেরি না করে শুরু করা যাক।
ব্রন কিঃ ব্রন মুলত এক ধরনের গোটা বা দানা। যা ছেলে মেয়ে উভয়েরই হয়ে থাকে। যা ফেস বা পিঠেও হয়ে থাকে। মানব দেহের ভিতর থেকে সিবাম নামক এক ধরনের তৈলাক্ত রস নিঃসৃত হয়। যা লোমকূপ দিয়ে ত্বকে এসে তৈলাক্ত ভাব তৈরি করে। কিন্তু লোমকূপে থাকা ক্যারোটিন যদি বাইরের ধুলবালির সাথে মিশে যায় আর লোমকূপ বন্ধ করে দেয়। যার ফলে সেই সিবাম আর বাইরে আসতে পারে না। ফলে লোমের গোঁড়ায় দানা বেধে নরম হয়ে যায়। যা ব্রন হিসেবে প্রকাশ পায়।
ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার উপায়
সুন্দর ত্বক যেমন মানুষের সৌন্দর্য কে কয়েক গুণ বাড়িয়ে তোলে তেমনি অসুন্দর বা মুখে একটু সামান্য দাগ থাকলে সেটা খুবই দৃষ্টিকটু লাগবে। মুখে ব্রণ হলে সেটা ঠিক হয়ে গেলেও কালো দাগ থেকে যায় অথবা দৃষ্টিকটু দেখায়। যেসব তাই ব্রণ-দূর-করার-উপায় গুলো জানি
১।বরফঃ
বরফ দিয়ে প্রাথমিকভাবে ব্রণের চিকিৎসা শুরু করা যেতে পারে। এজন্য প্রথমেই আপনাকে যেটা করতে হবে সেটি হল একটি বরফ টুকরা নরম কাপড়ে নিয়ে মুখের ত্বকে কিছুক্ষণ লাগাতে পারেন। এরপর 5 মিনিট বিরতি দিয়ে একইভাবে আবার ত্বকে লাগাবেন। সরাসরি বরফ মুখে ব্যবহার করবেন না।
২। ডিমঃ
যদি মুখে অনেকগুলো ব্রণ হয় তাহলে আপনি সেটার প্রাকৃতিক চিকিৎসার জন্য ডিম ব্যবহার করতে পারেন। মুখের ব্রণ কমাতে ডিমের সাদা অংশ খুবই কার্যকরী। একটি ডিম ভেঙ্গে তার সাদা অংশ আলাদা ভাবে নিয়ে ত্বকে লাগিয়ে রাখুন কিছু সময়ের জন্য। সেটা শুকিয়ে গেলে হালকা ফেসওয়াশ দিয়ে দুই ফেলুন। এভাবে কিছুদিন করলে ব্রণ অনেকটাই কমে যাবে।
৩।পেঁপেঃ
ব্রণের চিকিৎসায় পেঁপে অত্যন্ত কার্যকরী। ত্বকের তৈলাক্ত ভাব কমাতে এটি চমৎকার কাজ করে থাকে। তাই অতিরিক্ত তৈলাক্ত ভাব কমাতে এবং ব্রণের চিকিৎসায় এর ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য আপনাকে 4 থেকে 5 টুকরা পেপে নিয়ে ব্লেন্ড করতে হবে। ব্লেন্ড করা পেঁপে তকে আধাঘন্টা এর জন্য রেখে দেবেন। এরপর ধুয়ে ফেলুন। একেবারে কমে যাওয়া না পর্যন্ত এটি করতে থাকুন।
ছেলেদের মুখে ব্রণ হওয়ার কারণ কি
ছেলে কিংবা মেয়ে সবারই ব্রন হয়ে থাকে। তবে ছেলেদের মুখে ব্রণ হওয়ার কারণ কি সেটা নিয়ে গবেষণা করা হয়েছে। গবেষক ও চিকিৎসক এর মতে বেশ কিছু কারন রয়েছে। গবেষকদের মতে কিশোর বা বাল্যকালে ব্রন হওয়ার প্রবনতা বেশি। ছেলেদের মুখে ব্রণ হওয়ার কারণ কি সেটা নিয়ে বিশ্লেষকগণ কিছু কারন তুলে ধরেছেন। তো চলুন সেই কারন গুলো জেনে নিই।
- হরমন ক্ষরণ বা হরমনের তারতম্যের অভাবে ব্রন হতে পারে।
- ত্বকের অযত্ন ও জীবাণুর সংক্রমনের ফলে ত্বকে ব্রন হতে পারে।
- অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করলেও ব্রন হতে পারে।
- অতিরিক্ত ঘাম ঝরলে কিংবা ত্বক তৈলাক্ত হলে।
- অতিরিক্ত অস্বাস্থ্যকর বা তৈলাক্ত খাবার খেলে।
- নিয়মিত বা পরিমিত না ঘুমালে।
- পানি কম খেলেও ব্রন হতে পারে বলে জানিয়েছেন আমাদের দেশের গবেষকগণ।
সর্বদা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা ও স্বাস্থ্যকর ও নিয়ন্ত্রিতভাবে জীবনযাপন করা ব্রন না হওয়ার হাত থেকে বাচাতে পারে।
মুখের ব্রণ দূর করার প্রাকৃতিক উপায়
অনেকেই ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায় খুঁজে থাকেন। ব্রন অনেক ক্ষতিকর। কেননা এটা চেহারার সুন্দর নষ্ট করে দেয়। ছেলেদের ব্রণ দূর করার ক্রিম ব্যবহার করা যায়। মুখের ব্রণ দূর করার ঔষধ ব্যবহার করা যায়। তবে মুখের ব্রণ দূর করার প্রাকৃতিক উপায় সব থেকে উত্তম ও নিরাপদ। কেননা অন্যান্য ক্ষেত্রে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাক্লেও ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায় সব থেকে নিরাপদ। তো আসুন জেনে নেই কিভাবে
লেবু দিয়ে ব্রণ দূর করার উপায়
আপনার মুখে যদি খুব বেশি ব্রন বা ব্রনের দাগ থাকে তাহলে লেবু ব্যাবহার করতে পারেন। তো কিভাবে লেবু ব্যাবহার করবেন সেটা জানা আবশ্যক। লেবু দিয়ে ব্রণ দূর করার উপায় ও ব্যাবহার জেনে নিন।
- লেবু ও মধুঃ লেবু চিপে রস নিন ১ চা চামচ। সাথে ১ চা চামচ মধু নিয়ে মিক্স করুন। পড়ে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
- লেবুর রসঃ লেবুর রসে এসিড রয়েছে। যা ব্রন ও ব্রনের দাগ দূর করতে খুব কার্যকরী। তাই কিছু লেবুর রস ফেস এ লাগিয়ে রেখে কিছুক্ষন পর ধুয়ে ফেলতে পারেন।
- লেবু ও চিনিঃ কিছু লেবু ও চিনি মিক্স করে ফেস এ লাগাতে পারেন। ব্রন, মেছতার সকল দাগ খুব তারাতারি চলে যাবে।
- লেবুর রস ও শসার রসঃ শসা কে ব্লেন্ড করে রস বের করুন। এতে কিছু লেবুর রস দিন। একটা প্যাক হবে। সেটা ফেস এ লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পড়ে ধুয়ে ফেলুন।
তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণের দাগ দূর করার উপায় হিসেবে এটা বেশ কার্যকরী। ত্বকের তৈলাক্ত ভাব কমিয়ে ফেলে। তবে সেনসিটিভ ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায় হিসেবে এটা তেমন কাজ করেনা। হিতে বিপরিত হতে পারে। তাই সেন্সিতিভ ত্বকের জন্য লেবুর রস এড়িয়ে চলুন।
ব্রণের জন্য নিম পাতার ব্যবহার
ব্রনের কালো দাগ বা ব্রন স্টিক হলে খুব খারাপ দেখায়। নিম পাতা দিয়ে ব্রণ দূর করার উপায় রয়েছে। তাই ছেলেদের মুখের কালো দাগ ও ব্রণ দূর করার উপায় হিসেবে নিম পাতার ব্যাবহার হয়ে আসছে অনেক আগে থেকেই। এ জন্য অবশ্যই ব্রণের জন্য নিম পাতার ব্যবহার আপনাকে জানতে হবে। নিম পাতা দিয়ে খুবই কার্যকরী কিছু প্যাক তৈরি করা যায়। আসুন জেনে নিই নিম পাতা দিয়ে ব্রন এবং এর দাগ করার করার উপায়।
- বেসন মধু ও টক দই এর প্যাকঃ মুখের ব্রণ দূর করার প্রাকৃতিক উপায় হিসেবে আপনি বেসন মধু ও টক দই দিয়ে মিক্স করে প্যাক তৈরি করতে পারেন। আর সেটা ৩০ মিনিট বা তার চেয়ে বেশি সময় রেখে দুয়ে ফেলুন। এটা সপ্তাহে ২ বার করুন।
- হলুদ ও নিমের প্যাকঃ প্রথমে নিমের পাতা বেটে নিন। এর সাথে আধা চা চামচ হলুদ এর গুঁড়া মিক্স করে ফেলুন। সেটা ফেস এ ২০ মিনিটের জন্য মেখে রাখুন। এর পর ধুয়ে ফেলুন। আভাবে সপ্তাহে ৩-৪ বার করুন।
বেসন দিয়ে ব্রণ দূর করার উপায়
প্রাকৃতিক পদ্ধতি গুলোর মধ্যে বেসন দিয়ে ব্রণ দূর করার উপায় রয়েছে। এ জন্য বেসনের সাথে মধু বা বেসনের সাথে নিম পাতা বা বেসনের সাথে লেবুর রস মিক্স করে পাক বানাতে পারেন। এর পর সেই প্যাক ব্যবহার করতে পারেন।তবে বেসন দিয়ে ব্রণ দূর করার জন্য হুলুদ মিক্স করে প্যাক বানাতে পারেন। এটি বেশ কাজ করে।
ছেলেদের ব্রণ দূর করার ঔষধের নাম
অনেকে ছেলেদের ব্রণ দূর করার ঔষধের নাম জানতে চেয়ে ছিলেন। তাই আজকে আমি প্রাকৃতিক উপায়ে চিকিৎসার পাশাপাশি কিছু খুবই কার্যকরী ওষুধের নাম শেয়ার করতে যাচ্ছি। কেননা ডাক্তারগণ মুখের ব্রণ দূর করার ঔষধ ব্যাবহার করতে বলেন। ছেলেদের ব্রণ দূর করার ক্রিম এর নাম প্রেস্ক্রাইব করে থাকেন। তাছাড়া ব্রন সেরে গেলেও দাগ থেকে যায়।ছেলেদের ব্রণের দাগ দূর করার ক্রিম এর নাম ও দিয়ে থাকেন। আশা করছি নিম্নোক্ত ঔষধগুলো ব্যবহার করলে খুব দ্রুত আপনার সমস্যার সমাধান পাবেন। তাই আসুন ছেলেদের ব্রণ দূর করার ঔষধের নাম জানি।
১।ফোনা ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন এটাই খুবই কার্যকরী ঔষধি হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে।
২। মুখের ব্রণ ও ব্রণের কালো দাগ দূর করতে বেটনোভেট নামে একটি ওষুধ আছে এটি ব্যবহার করতে পারেন। নিকটস্থ যেকোনো ফার্মেসির দোকানে গিয়ে জিজ্ঞেস করলে আপনি এই ওষুধ টা কিনতে পারবেন।
৩। উপ্তান ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারেন। ব্রণ চিকিৎসা ভাল কার্যকরী।
৪। Mederma নামে একটা ক্রীম আছে, ব্যবহার করতে পারেন।
ব্রণ দূর করার ডাক্তারি পরামর্শ
ত্বকের একটা অস্বস্তিকর সমস্যার নাম হল ব্রণ। এর আধুনিক চিকিৎসা থাকলেও কিছু কিছু মন আছে একেবারেই যেতে চায়না। চিকিৎসা বন্ধ করে দিলে আবার ব্রণ হতে থাকে। বয়সন্ধিকালে মূলত সংখ্যা বেশি থাকে। শুধু মেয়ে নয় ছেলেদের ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দেয়।
তাই ব্রণ দূর করার ডাক্তারি পরামর্শ নিয়ে আজকের আলোচনা। ত্বকের লোমকূপ ব্লক হয়ে গেলে, অতিরিক্ত তেল নিঃসৃত হলে ব্রণের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এ ছাড়া প্রোপিয়োনি অ্যাকনেস নামের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে এটি হতে পারে। ব্রণের কিছু ধরন রয়েছে- যেমন প্রাথমিক পর্যায়ের ব্রণকে কমিডন বলে। এটি হলে মুখে ব্ল্যাকহেডস বা সাদা দানার মতো হয়। ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের ফলে যে ব্রণ হয় তাকে পাস্টিউলার অ্যাকনে বলে। এই ব্রণ একটু বড় এবং ব্যথাযুক্ত হয় আর এর ভেতরে পুঁজ থাকে।
ডাক্তারের কাছে পরামর্শ রয়েছে যা নিচে তুলে ধরা হলোঃ
১। তৈলাক্ত ও ভাজাপোড়া খাবার এড়িয়ে চলুন।
২। পেট পরিষ্কার রাখা অত্যন্ত জরুরি অনেক সময় কোষ্ঠকাঠিন্য জনিত সমস্যার কারণে গ্রহণ জনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে।
৩। নিয়মিত শাকসবজি স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে।
৪। পরিমিত ঘুম স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। প্রতিদিন নিয়ম করে সঠিক সময় ঘুমাবেন এবং সঠিক সময় ঘুম থেকে উঠবেন।
৫। বেশি বেশি পানি পান করতে হবে।
৬। নিয়মিত ফলমূল ও রসালো খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।
তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণ দূর করার উপায়
তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণ হয় বেশি। তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণ দূর করার উপায় গুলো জানা অত্যন্ত জরুরী। তার আগে আপনাদেরকে অবশ্যই জানতে হবে কিভাবে তৈলাক্ত ত্বক থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আসুন জেনে নেই তৈলাক্ত ত্বক দূর করার কয়েকটি উপায় ও তৈলাক্ত ত্বক থেকে ব্রণ দূর করার উপা…
১। চন্দন কাঠের গুড়া কাঁচা হলুদ মিশ্রণ দিয়ে পেস্ট তৈরি করে তৈলাক্ত ত্বক ও ব্রণের ওপর লাগিয়ে রাখতে পারেন। এটি ব্রণের চিকিৎসা ও তৈলাক্ত ত্বকে দূর করতে খুবই কার্যকরী। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার করতে হবে।
২। লেবু প্রাকৃতিক ব্লিচ হিসেবে ব্যবহার হয়। এটি ত্বকে দিলে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব কমে যায় এবং ব্রণ কমে যায়।
৩। রাতে ঘুমানোর আগে ত্বকে হালকা তুলো দিয়ে মধু লাগিয়ে রাখতে পারেন। এটি ত্বকের তৈলাক্ত ভাব কমায় এবং ব্রণের চিকিৎসা খুবই কার্যকরী। তাছাড়া এটি ত্বকে লাবণ্যময় ও সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে কাজ করে।
শেষ কথা
আমরা চেষ্টা করেছি ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার উপায় ও চিকিৎসার ক্রিম এবং ডাক্তারি পরামর্শ নিয়ে নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার। সেই সাথে ছেলেদের মুখে ব্রণ হওয়ার কারণ কি সেটাও তুলে ধরেছি। ছেলেদের ব্রণ দূর করার ঔষধের নাম ও প্রাকৃতিক পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করেছি। আশা করি আজকের পোস্টটি পড়ে আপনারা সবাই উপকৃত হবেন। ত্বকে ব্রণ সমস্যা থাকলে উপরোক্ত পরামর্শ ও চিকিৎসা পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। আপনার কোন মন্তব্য থাকলে তুলে ধরতে পারেন আমাদের কমেন্ট বক্সে। আর পোস্ট টি ফেসবুকে শেয়ার করে বন্ধুদের জানার সুযোগ করে দিন। পুরো পোস্ট টি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
মুখের বর্ণ দূর করার সবছেয়ে ভালো উপকারী ক্রিম,, আমি কোনটি ব্যবহার করতে পারি।এবং অতি সহজে বর্ণ দূর করার জন্য বিস্তারিত মতামত জানাবেন।ধন্যবাদ কমেন্টটি পরার জন্য।
স্যার, আপনার সুন্দর মন্তব্য এর জন্য ধন্যবাদ। আমাদের পুরো ব্লগটি ভাল করে পড়ুন। আশা করি বুঝতে পারবেন।
আমি আমার ব্রণ দূর করতে চাই এজন্ন আমাকে কি ক্রিম ব্যবহার করব
আমার মুখে বেশি নেই কিন্তুু যা রয়েছে তা বিরক্তকর
আমি কোন ক্রিম ব্যবহার করতে পারি?